সোস্যাল টেক জায়ান্ট মেটা (META) (ফেসবুকের পেরেন্ট কোম্পানি) মালিকানাধীন জনপ্রিয় বার্তা আদান-প্রদানের সার্ভিস হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর তথ্য সম্প্রতি চুরি হয়েছে। পৃথিবীর মোট ৮৪ টি দেশের প্রায় ৫০ কোটি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যাক্তিগত তথ্য চুরি করেছে সাইবার অপরাধীরা। সেই সঙ্গে হ্যাকাররা এসব তথ্য বিক্রির জন্য তাদের অনলাইন ফোরামে উন্মুক্তভাবে বিজ্ঞাপনও দিয়ে রেখেছে।
সাইবার অপরাধ নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনলাইনে পাওয়া এমন কিছু নমুনা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়েই এই গুরুত্বপূর্ন তথ্য জানা গিয়েছে।। একটি ‘হ্যাকিং কমিউনিটি ফোরাম’-এ কিছুদিন আগে দাবি করা হয়, তাদের কাছে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪৮ কোটি ৭০ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে। সেই তথ্য উন্মুক্তভাবে অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছিল।
বিশ্বজুড়ে বর্তমানে প্রায় ২০০ কোটির বেশী মানুষ প্রতিদিন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তাই, যদি হ্যাকারদের এই হ্যাকিং এর দাবি সত্যি হলে বিশ্বব্যাপী সকল হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ তথ্য চুরির ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন।
হ্যাকিং হওয়া ৮৪টি দেশের হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যাক্তিগত ফোন নম্বর রয়েছে এই সাইবার অপরাধীদের কাছে। তাদের বিশাল এই তথ্যভান্ডারে ইতালির ৩ কোটি ৫০ লাখ, যুক্তরাষ্ট্রের ৩ কোটি ২০ লাখ, সৌদি আরবের ২ কোটি ৯০ লাখ রাশিয়ার ১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১ কোটি ১০ লাখ এবং বাংলাদেশের প্রায় ৪০ লাখের মতো ব্যবহারকারীর স্পর্শকাতর ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপের শক্তিশালী সিকিউরড সার্ভারে কীভাবে সাইবার অপরাধীরা প্রবেশ করেছে, সে বিষয়ে META কোম্পানি সুনির্দিষ্টভাবে কোনো তথ্য জানা যায়নি। ফাঁস হয়ে যাওয়া ফোন নম্বরগুলো কাজে লাগিয়ে স্প্যাম এস.এম.এস অথবা ই-মেইল পাঠানোর পাশাপাশি ফিশিং আক্রমণ চালাতে পারে এই আশঙ্কা করছেন সাইবার বিশ্লেষকরা।
শুধু তা-ই নয়, হ্যাকিং হওয়া তথ্যগুলোর মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণও নিতে পারে হ্যাকার সদস্যরা। এর পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন তথ্য আদান প্রদান সহ অন্যান্য কার্যক্রমের ওপরও গোপন নজরদারি করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তাই সকল হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরদের সতর্ক করে দেয়া হচ্ছে তারা যেন নিশ্চিত না হয়ে কোনো লিংক এ প্রবেশ না করে। অচেনা গ্রুপে জয়েন করা থেকে বিরত থাকবেন। পাশাপাশি কোনো ধরনের পিন বা ওটিপি শেয়ার করবেন না।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
সাইবার অপরাধ নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনলাইনে পাওয়া এমন কিছু নমুনা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়েই এই গুরুত্বপূর্ন তথ্য জানা গিয়েছে।। একটি ‘হ্যাকিং কমিউনিটি ফোরাম’-এ কিছুদিন আগে দাবি করা হয়, তাদের কাছে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪৮ কোটি ৭০ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে। সেই তথ্য উন্মুক্তভাবে অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছিল।
বিশ্বজুড়ে বর্তমানে প্রায় ২০০ কোটির বেশী মানুষ প্রতিদিন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তাই, যদি হ্যাকারদের এই হ্যাকিং এর দাবি সত্যি হলে বিশ্বব্যাপী সকল হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ তথ্য চুরির ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন।
হ্যাকিং হওয়া ৮৪টি দেশের হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যাক্তিগত ফোন নম্বর রয়েছে এই সাইবার অপরাধীদের কাছে। তাদের বিশাল এই তথ্যভান্ডারে ইতালির ৩ কোটি ৫০ লাখ, যুক্তরাষ্ট্রের ৩ কোটি ২০ লাখ, সৌদি আরবের ২ কোটি ৯০ লাখ রাশিয়ার ১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১ কোটি ১০ লাখ এবং বাংলাদেশের প্রায় ৪০ লাখের মতো ব্যবহারকারীর স্পর্শকাতর ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপের শক্তিশালী সিকিউরড সার্ভারে কীভাবে সাইবার অপরাধীরা প্রবেশ করেছে, সে বিষয়ে META কোম্পানি সুনির্দিষ্টভাবে কোনো তথ্য জানা যায়নি। ফাঁস হয়ে যাওয়া ফোন নম্বরগুলো কাজে লাগিয়ে স্প্যাম এস.এম.এস অথবা ই-মেইল পাঠানোর পাশাপাশি ফিশিং আক্রমণ চালাতে পারে এই আশঙ্কা করছেন সাইবার বিশ্লেষকরা।
শুধু তা-ই নয়, হ্যাকিং হওয়া তথ্যগুলোর মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণও নিতে পারে হ্যাকার সদস্যরা। এর পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন তথ্য আদান প্রদান সহ অন্যান্য কার্যক্রমের ওপরও গোপন নজরদারি করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তাই সকল হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরদের সতর্ক করে দেয়া হচ্ছে তারা যেন নিশ্চিত না হয়ে কোনো লিংক এ প্রবেশ না করে। অচেনা গ্রুপে জয়েন করা থেকে বিরত থাকবেন। পাশাপাশি কোনো ধরনের পিন বা ওটিপি শেয়ার করবেন না।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।