বিভিন্ন সমালোচনা এবং শঙ্কা নিয়েই শুরু হয়েছিল ফিফা বিশ্বকাপ কাতার ২০২২। এই ফুটবল বিশ্বকাপ শুরুর আগে অনেকেই এই বিশাল আয়োজন বর্জনের ঘোষণাও দিয়েছিলেন। তবে সব শঙ্কা পেছনে ফেলে দারুণভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এবারের ফুটবল বিশ্বকাপ।
নানা চমকে ভরপুর গ্রুপ পর্বের পর শেষ ষোলোও হয়েছে বেশ জমজমাট। ফিফা বিশ্বকাপের সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর কাছে তো এবারের গ্রুপ পর্বগুলো সর্বকালের সেরা বলে মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, দিন শেষে বিশ্বের ফুটবল প্রেমী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁদের মূল উদ্দেশ্য।
এবারের ফুটবল বিশ্বকাপ শুরুর পর থেকে খেলা চলাকালীন সময়ে টিভিতে প্রায়ই দেখা গেছে ফিফার সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর হাসিমাখা মুখ। তিনি একাকী বসে মনভরে সকল খেলা উপভোগ করছেন, এটা ছিল তাঁর নিয়মিত দৃশ্য।
এবারের কাতার ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের ভিন্নরকম অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে ইনফান্তিনো বলেছেন, "আমি এবারের বিশ্বকাপের সবগুলো ম্যাচ দেখেছি। আমার মনমতো খুব সহজে এবং স্পষ্টভাবে বলতে গেলে, এটি ফুটবল বিশ্বকাপের সর্বকালের সেরা গ্রুপ পর্ব ছিল। এই আকর্ষনীয় খেলাগুলোর ফলে ফিফা বিশ্বকাপের বাকি অংশকের খেলাগুলোকেও খুব আশাব্যঞ্জক দেখাচ্ছে।"
কাতারে উপস্থিত সকল ফুটবল দর্শকদের প্রশংসা করতে গিয়ে ফিফা সভাপতি আরও বলেন, "আমরা সকলেই জানি কাতারের তৈরী করা মোটা আটটি নান্দনিক স্টেডিয়ামে দারুণ সব খেলা হয়েছে। এসবের পাশাপাশি যেসব মানুষ এখানে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরাও বেশ দুর্দান্ত ছিলেন। কাতারের এইসকল স্টেডিয়ামে গড়ে ৫১ হাজার দর্শক উপস্থিত হয়ে খেলা উপভোগ করেন।"
"শুধুমাত্র সুন্দর স্টেডিয়াম কিংবা কাতারের রাজদানী দোহার রাস্তাতেই নয়, বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন, ইন্টারনেট মাধ্যমেও ফুটবল উপভোগ করা দর্শকসংখ্যার মাত্রা রেকর্ড গড়েছে বলে জানিয়েছেন ফিফা সভাপতি। এবারের ফটবল বিশ্বকাপ খেলা পৃথিবীব্যাপ যত মানুষ দেখেছে তা টেলিভিশনে সংখ্যাটা রেকর্ড ভেঙেছে। এইবার সারা বিশ্বজুড়ে আমরা প্রায় ২০০ কোটির বেশি দর্শক পেয়েছি, যা সত্যিই অবাক করার মতো, এক কথায় অবিশ্বাস্য! প্রায় ২৫ লাখ মানুষ দোহার রাস্তায় দাঁড়িয়ে এবং লাখো দর্শক প্রতিদিন স্টেডিয়ামে এসে খেলা দেখেছেন। তাঁরা সকলেই ঐক্যবদ্ধভাবে উল্লাস করেছেন এবং নিজেদের দলকে মনে প্রাণে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন।"
এবারের কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু থেকেই দেখা গেছে একের পর এক চমকপ্রদ খেলা। সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, জাপান, তিউনিসিয়া ও মরক্কোর মতো দেশগুলো দেখিয়েছে চমৎকার সব খেলা। বিশ্বকাপসহ যেকোনো ফুটবলের মঞ্চে এখন আর এইসকল দেশগুলোকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। মুসলিম দেশ মরক্কো সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে হারিয়ে শেষ আটে পৌঁছে গেছে।
এবারের বিশ্বকাপের দারুণ এসব চমক নিয়ে জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, "এই মজার ফুটবল বিশ্বকাপে এখন আর বড় দল ও ছোট দল বলে কিছু নেই। প্রায় সব দলের মান ছিল খুব কাছাকাছি। এই প্রথমবারের মতো সব মহাদেশের জাতীয় দল নকআউট পর্বে টিকে গেল। এসব দেখে সহজেই বুঝা যায় যে ফুটবল এখন সত্যিই বৈশ্বিক এবং সকলের প্রিয় একটি খেলা।"
এত সব অর্জন এবং মাইলফলক শুধুই মানুষের মুখে হাসি ফোটানো এবয় আনন্দ দেয়ার জন্য উল্লেখ করে ইনফান্তিনো বলেন, "আমরা মন থেকে আশা করি, এবারের ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ যেভাবে শুরু হয়েছে, সেভাবেই এগিয়ে যাবে সবসময়। আমি নিশ্চিত যে আগামী ফুটবল বিশ্বকাপে আমরা বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫০০ কোটি দর্শকের মাইলফলক ছুঁতে পারবো। আর এবারের স্টেডিয়ামের ভিতরে খেলার কথা বললে আক্ষরিক অর্থেই সব ম্যাচের টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। খেলার শেষ সময় পর্যন্ত আমরা চাই বিশ্বব্যাপী সকল ফুটবল প্রেমী মানুষদের বুকভরা আনন্দ দিতে এবং তাদের মুখে উত্তেজনার হাসি ফোটাতে। বিশ্ববাসীর আনন্দের খোরাক ফুটবল আর এ জন্যই ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ।"
নানা চমকে ভরপুর গ্রুপ পর্বের পর শেষ ষোলোও হয়েছে বেশ জমজমাট। ফিফা বিশ্বকাপের সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর কাছে তো এবারের গ্রুপ পর্বগুলো সর্বকালের সেরা বলে মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, দিন শেষে বিশ্বের ফুটবল প্রেমী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁদের মূল উদ্দেশ্য।
এবারের ফুটবল বিশ্বকাপ শুরুর পর থেকে খেলা চলাকালীন সময়ে টিভিতে প্রায়ই দেখা গেছে ফিফার সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর হাসিমাখা মুখ। তিনি একাকী বসে মনভরে সকল খেলা উপভোগ করছেন, এটা ছিল তাঁর নিয়মিত দৃশ্য।
এবারের কাতার ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের ভিন্নরকম অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে ইনফান্তিনো বলেছেন, "আমি এবারের বিশ্বকাপের সবগুলো ম্যাচ দেখেছি। আমার মনমতো খুব সহজে এবং স্পষ্টভাবে বলতে গেলে, এটি ফুটবল বিশ্বকাপের সর্বকালের সেরা গ্রুপ পর্ব ছিল। এই আকর্ষনীয় খেলাগুলোর ফলে ফিফা বিশ্বকাপের বাকি অংশকের খেলাগুলোকেও খুব আশাব্যঞ্জক দেখাচ্ছে।"
কাতারে উপস্থিত সকল ফুটবল দর্শকদের প্রশংসা করতে গিয়ে ফিফা সভাপতি আরও বলেন, "আমরা সকলেই জানি কাতারের তৈরী করা মোটা আটটি নান্দনিক স্টেডিয়ামে দারুণ সব খেলা হয়েছে। এসবের পাশাপাশি যেসব মানুষ এখানে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরাও বেশ দুর্দান্ত ছিলেন। কাতারের এইসকল স্টেডিয়ামে গড়ে ৫১ হাজার দর্শক উপস্থিত হয়ে খেলা উপভোগ করেন।"
"শুধুমাত্র সুন্দর স্টেডিয়াম কিংবা কাতারের রাজদানী দোহার রাস্তাতেই নয়, বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন, ইন্টারনেট মাধ্যমেও ফুটবল উপভোগ করা দর্শকসংখ্যার মাত্রা রেকর্ড গড়েছে বলে জানিয়েছেন ফিফা সভাপতি। এবারের ফটবল বিশ্বকাপ খেলা পৃথিবীব্যাপ যত মানুষ দেখেছে তা টেলিভিশনে সংখ্যাটা রেকর্ড ভেঙেছে। এইবার সারা বিশ্বজুড়ে আমরা প্রায় ২০০ কোটির বেশি দর্শক পেয়েছি, যা সত্যিই অবাক করার মতো, এক কথায় অবিশ্বাস্য! প্রায় ২৫ লাখ মানুষ দোহার রাস্তায় দাঁড়িয়ে এবং লাখো দর্শক প্রতিদিন স্টেডিয়ামে এসে খেলা দেখেছেন। তাঁরা সকলেই ঐক্যবদ্ধভাবে উল্লাস করেছেন এবং নিজেদের দলকে মনে প্রাণে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন।"
এবারের কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু থেকেই দেখা গেছে একের পর এক চমকপ্রদ খেলা। সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, জাপান, তিউনিসিয়া ও মরক্কোর মতো দেশগুলো দেখিয়েছে চমৎকার সব খেলা। বিশ্বকাপসহ যেকোনো ফুটবলের মঞ্চে এখন আর এইসকল দেশগুলোকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। মুসলিম দেশ মরক্কো সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে হারিয়ে শেষ আটে পৌঁছে গেছে।
এবারের বিশ্বকাপের দারুণ এসব চমক নিয়ে জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, "এই মজার ফুটবল বিশ্বকাপে এখন আর বড় দল ও ছোট দল বলে কিছু নেই। প্রায় সব দলের মান ছিল খুব কাছাকাছি। এই প্রথমবারের মতো সব মহাদেশের জাতীয় দল নকআউট পর্বে টিকে গেল। এসব দেখে সহজেই বুঝা যায় যে ফুটবল এখন সত্যিই বৈশ্বিক এবং সকলের প্রিয় একটি খেলা।"
এত সব অর্জন এবং মাইলফলক শুধুই মানুষের মুখে হাসি ফোটানো এবয় আনন্দ দেয়ার জন্য উল্লেখ করে ইনফান্তিনো বলেন, "আমরা মন থেকে আশা করি, এবারের ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ যেভাবে শুরু হয়েছে, সেভাবেই এগিয়ে যাবে সবসময়। আমি নিশ্চিত যে আগামী ফুটবল বিশ্বকাপে আমরা বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫০০ কোটি দর্শকের মাইলফলক ছুঁতে পারবো। আর এবারের স্টেডিয়ামের ভিতরে খেলার কথা বললে আক্ষরিক অর্থেই সব ম্যাচের টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। খেলার শেষ সময় পর্যন্ত আমরা চাই বিশ্বব্যাপী সকল ফুটবল প্রেমী মানুষদের বুকভরা আনন্দ দিতে এবং তাদের মুখে উত্তেজনার হাসি ফোটাতে। বিশ্ববাসীর আনন্দের খোরাক ফুটবল আর এ জন্যই ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ।"
❤️❤️
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।