জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব শুধু বিনোদনের আর শিক্ষনীয় প্ল্যাটফর্ম নয়, বর্তমানে ইউটিউব অর্থ উপার্জন করার অন্যতম মাধ্যম। এবং বিশ্বের অনেক মানুষ ইউটিউবকে অর্থ উপার্জনের প্রধান মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়েছে। বিশ্বে কোটি কোটি ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েটর আছেন যাদেরকে ইউটিউবার বলে। যারা ইউটিউবে নিজেদের চ্যানেলে বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও আপলোড করেন এবং ভিডিও ভিউজের মাধ্যমে মাসে আয় করছেন লাখ অর্থ। তবে এবার কিছু ইউটিউবারদের জন্য একটি দুঃসংবাদ দিলো ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি প্রায় ৫০ লাখ ইউটিউব চ্যানেল ডিলিট করে ফেলেছে এর কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে আরও প্রায় ৫৬ লাখ ভিডিও এবং ৭২ কোটি অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট ডিলিট করার কথাও নিশ্চিত করেছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। ইউটিউবের নিয়মিত তৃতীয় ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইউটিউবের ইউজার এবং স্প্যাম পলিসি না মানার কারণে ইতোমধ্যে বেশিরভাগ চালু ভিডিও ডিলিট করে দিয়েছে ইউটিউব। ডিলিট করা ভিডিওগুলোতে ভুয়া তথ্য দেয়া হয়েছিল। এছাড়া ব্যবহার করা হয়েছে বিভ্রান্তকর ভুয়া থাম্বনেইল, অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল এডিটিং, বিভিন্ন ধরনের প্রতারণামূলক ভিডিও কনটেন্ট। কিছু ভিডিওর কমেন্টেও ব্যাপকভাবে স্প্যাম দেখা গিয়েছে।
ইউটিউব কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে অনুসন্ধানে ডিলিট করা ৯৪ শতাংশেরও বেশি ভিডিও অত্যাধুনিক আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্ট প্রোগ্রামের সাহায্যে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে এই অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ইউটিউব থেকে ডিলিট হওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ ভিডিও পাবলিক ভিউ হওয়ার আগেই আগেই ইউটিউব সার্ভার থেকে ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩১ শতাংশ ভিডিও ১০ জনের কম মানুষ দেখার আগেই ডিলিট করে দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে ডিলিট হয়ে যাওয়া মোট ভিডিওর মধ্যে ১০ জন দেখার আগেই ডিলিট করে দেয়া হয়েছে এমন ভিডিও আছে মোট ৬৭ শতাংশ।
ডিলিট করে দেয়া এই সকল ইউটিউব চ্যানেলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিডিও চ্যানেল আছে ভারতের। এবং ডিলিট করা চ্যানেলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ১১২০৩০ টি চ্যানেল ছিল। এই বছরের পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকে অনুসন্ধানে এপ্রিল থেকে জুন মাসে প্রায় ১৩ লাখ এবং জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসে প্রায় ১৭ লাখ এক্টিভ ভিডিও মুছে দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। মূলত কমেন্ট স্প্যাম, ভুয়া থাম্বনেইল, অপ্রাসঙ্গিক এডিটিং এবং প্রতারণামূলক কনটেন্ট তৈরী করে এমন সব ইউটিউব চ্যানেল এবং এদের ভিডিও ডিলিট করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সুন্দর প্ল্যাটফর্ম এবং ভিডিওর মাধ্যমে প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করতেই এমন কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছে ভিডিও শেয়ারিং টেক জায়ান্ট ইউটিউব।
উল্লেখ্য, জনপ্রিয় ইউটিউব সাইটটি গুগলের মালিকানাধীন একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যা ২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে ১.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে গুগল ক্রয় করে নেয়।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
সম্প্রতি প্রায় ৫০ লাখ ইউটিউব চ্যানেল ডিলিট করে ফেলেছে এর কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে আরও প্রায় ৫৬ লাখ ভিডিও এবং ৭২ কোটি অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট ডিলিট করার কথাও নিশ্চিত করেছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। ইউটিউবের নিয়মিত তৃতীয় ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইউটিউবের ইউজার এবং স্প্যাম পলিসি না মানার কারণে ইতোমধ্যে বেশিরভাগ চালু ভিডিও ডিলিট করে দিয়েছে ইউটিউব। ডিলিট করা ভিডিওগুলোতে ভুয়া তথ্য দেয়া হয়েছিল। এছাড়া ব্যবহার করা হয়েছে বিভ্রান্তকর ভুয়া থাম্বনেইল, অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল এডিটিং, বিভিন্ন ধরনের প্রতারণামূলক ভিডিও কনটেন্ট। কিছু ভিডিওর কমেন্টেও ব্যাপকভাবে স্প্যাম দেখা গিয়েছে।
ইউটিউব কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে অনুসন্ধানে ডিলিট করা ৯৪ শতাংশেরও বেশি ভিডিও অত্যাধুনিক আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্ট প্রোগ্রামের সাহায্যে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে এই অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ইউটিউব থেকে ডিলিট হওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ ভিডিও পাবলিক ভিউ হওয়ার আগেই আগেই ইউটিউব সার্ভার থেকে ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩১ শতাংশ ভিডিও ১০ জনের কম মানুষ দেখার আগেই ডিলিট করে দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে ডিলিট হয়ে যাওয়া মোট ভিডিওর মধ্যে ১০ জন দেখার আগেই ডিলিট করে দেয়া হয়েছে এমন ভিডিও আছে মোট ৬৭ শতাংশ।
ডিলিট করে দেয়া এই সকল ইউটিউব চ্যানেলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিডিও চ্যানেল আছে ভারতের। এবং ডিলিট করা চ্যানেলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ১১২০৩০ টি চ্যানেল ছিল। এই বছরের পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকে অনুসন্ধানে এপ্রিল থেকে জুন মাসে প্রায় ১৩ লাখ এবং জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসে প্রায় ১৭ লাখ এক্টিভ ভিডিও মুছে দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। মূলত কমেন্ট স্প্যাম, ভুয়া থাম্বনেইল, অপ্রাসঙ্গিক এডিটিং এবং প্রতারণামূলক কনটেন্ট তৈরী করে এমন সব ইউটিউব চ্যানেল এবং এদের ভিডিও ডিলিট করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সুন্দর প্ল্যাটফর্ম এবং ভিডিওর মাধ্যমে প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করতেই এমন কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছে ভিডিও শেয়ারিং টেক জায়ান্ট ইউটিউব।
উল্লেখ্য, জনপ্রিয় ইউটিউব সাইটটি গুগলের মালিকানাধীন একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যা ২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে ১.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে গুগল ক্রয় করে নেয়।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।