স্বাস্থ্যের জন্য ধূমপান করা খুবই ক্ষতিকর, এই কথাটা বর্তমানে সকলেই জানে। তবে ধূমপানকারীদের অনেকেই এই কথাটা সহজে গ্রহণ করতে যেন অসন্তুষ্টই থাকে সবসময়। ধূমপানের সময় বা অবস্থার বিষয়টা কোনো ব্যাপার না বরং যেকোনো সময়ই ধূমপান শরীরের জন্য ক্ষতিকরই হবে।
ধূমপান করলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্ষতিকারক প্রভাব হয় সেটা নির্দিষ্ট। সুতরাং, সব সময় ধূমপান থেকে বিরত থাকা উচিত এবং ধূমপান করলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের জন্য রোজার মাসে এই আসক্তি বর্জন করতে হবে। এছাড়া যারা ইফতারির পর ধূমপান করে তাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সহ অনেক ছোটখাটো শারীরিক সমস্যা খুব সহজেই বাড়তে পারে।
ইফতারির পরপর ধূমপান পাকস্থলীর হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয় এবং এর ফলে গ্যাসট্রাইটিস বা পাকস্থলিতে হঠাৎ প্রদাহ হতে পারে। যদি এমনটা নাও হয় তবুও পাকস্থলিতে পরোক্ষভাবে ক্ষতি করে। এছাড়া ধূমপানের ফলে নানবিধ শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে, যেমন ফুসফুসের প্রদাহ বা এতে নীরব কোনো ক্ষতি। সারাদিন রোজা রেখে ইফতারির পর ধূমপান করা মাহে রমজানের মূলনীতি বিরুদ্ধ ও শরীরের অভ্যান্তরীন অঙ্গের জন্যও ক্ষতিকর।
ইফতারির পরপর ধূমপান করলে ব্রেনস্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে যায় বহুগুন। তাই রোজার মাসে সর্বোচ্চ চেষ্টা ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকা উচিত ধূমপান ত্যাগ করতে।
রমজান মাসে রোজা একটি পবিত্র ধর্মীয় কর্তব্য এবং শারীরিক সুস্থতার জন্য হলেও ধূমপান ত্যাগ করা খুবই জরুরী। এই বিষয়ে কেনো সমস্যা অথবা যেকোনো প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ ও কাউন্সিলিং নেওয়া যেতে পারে। ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
ধূমপান করলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্ষতিকারক প্রভাব হয় সেটা নির্দিষ্ট। সুতরাং, সব সময় ধূমপান থেকে বিরত থাকা উচিত এবং ধূমপান করলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের জন্য রোজার মাসে এই আসক্তি বর্জন করতে হবে। এছাড়া যারা ইফতারির পর ধূমপান করে তাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সহ অনেক ছোটখাটো শারীরিক সমস্যা খুব সহজেই বাড়তে পারে।
ইফতারির পরপর ধূমপান পাকস্থলীর হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয় এবং এর ফলে গ্যাসট্রাইটিস বা পাকস্থলিতে হঠাৎ প্রদাহ হতে পারে। যদি এমনটা নাও হয় তবুও পাকস্থলিতে পরোক্ষভাবে ক্ষতি করে। এছাড়া ধূমপানের ফলে নানবিধ শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে, যেমন ফুসফুসের প্রদাহ বা এতে নীরব কোনো ক্ষতি। সারাদিন রোজা রেখে ইফতারির পর ধূমপান করা মাহে রমজানের মূলনীতি বিরুদ্ধ ও শরীরের অভ্যান্তরীন অঙ্গের জন্যও ক্ষতিকর।
ইফতারির পরপর ধূমপান করলে ব্রেনস্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে যায় বহুগুন। তাই রোজার মাসে সর্বোচ্চ চেষ্টা ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকা উচিত ধূমপান ত্যাগ করতে।
রমজান মাসে রোজা একটি পবিত্র ধর্মীয় কর্তব্য এবং শারীরিক সুস্থতার জন্য হলেও ধূমপান ত্যাগ করা খুবই জরুরী। এই বিষয়ে কেনো সমস্যা অথবা যেকোনো প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ ও কাউন্সিলিং নেওয়া যেতে পারে। ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।