জনপ্রিয় সটস ভিডিওর নেটওর্য়াক টিকটক এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে সম্প্রতি একটি বিল পাস হয়েছে। এই সপ্তাহের বুধবার এই বিল পাসের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হয়ে যেতে পারে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সোস্যাল প্লাটফরমটি।
চীনা মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের মালিকানা ছেড়ে দেওয়ার জন্য ১৮০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। যদি এমনটি না হয় তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হয়ে যেতে পারে টিকটক প্লাটফরমটি।
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে বিপুল ভোটে এই টিকটক বন্ধের বিলটি পাস হয়। বিলটি কার্যকর হতে এখন সিনেটের অনুমোদন পেতে হবে। এরপরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই বিলে সাক্ষর করলে এটি পরিপূর্ণ আইনে পরিণত হবে এবং সাথে সাথেই বন্ধ হবে টিকটক।
সটস ভিডিওর নেটওর্য়াক টিকটকের ওপর চীনের প্রভাব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা বেশ কিছুটা উদ্বিগ্ন। এটির কারণ হলো এর মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স চীনের রাজধানি বেইজিং এ। টিকটকের এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়ক একটি কারণ হয়ে পরেছে। ধারনা করা হচ্ছে টিকটক প্রতিষ্ঠানটি চীনের কর্মকর্তাদের কাছে এর ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিলটি উত্থাপনকারীদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন আমেরিকার রিপাবলিকান সদস্য মাইক গল্লাগহার। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রণ করে কিংবা তাদের মালিকানাধীন এমন কোনো প্রভাবশালী সংবাদ প্ল্যাটফরমের বিষয়ে কোনোধরনের জাতীয় ঝুঁকি নেবে না যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
তবে টিকটক নিয়ন্ত্রকদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ কোটি ব্যবহারকারীর ডেটা চীনের বাইটড্যান্স কর্মীদের কাছ থেকে যেন বন্ধ করা হয় তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি তদন্তে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক এবং চীনের বাইটড্যান্সের মধ্যে অনানুষ্ঠানিকভাবে ডাটা শেয়ার করার সিস্টেমটি ‘ত্রুটিপূর্ণ’ ছিলো। এর ফলে উল্লেখযোগ্য অনেক ব্যক্তিদের তথ্যও অরক্ষিত হয় পড়েছিল। যেমন চীনের বাইটড্যান্স কর্মীরা তাদের উৎসগুলো খুঁজে বের করার জন্য একজন সাংবাদিকের তথ্যে প্রবেশ করেছিল, যা তৎসময়ে বেশ উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
জানা গেছে বুধবার ভোটের পরে টিকটকের একজন মুখপাত্র এই বিলে ‘নিষেধাজ্ঞার’ মাধ্যমে পথ বন্ধ করে দেওয়ায় আইনপ্রণেতাদের অভিযুক্ত করেছেন। এটিকে তারা ‘গোপন’ প্রক্রিয়া বলে অভিহিত করেছেন।
প্রযুক্তির খবর নিয়ে এই সংবাদটি আপনাদের কেমন লেগেছে তা নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
চীনা মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের মালিকানা ছেড়ে দেওয়ার জন্য ১৮০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। যদি এমনটি না হয় তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হয়ে যেতে পারে টিকটক প্লাটফরমটি।
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে বিপুল ভোটে এই টিকটক বন্ধের বিলটি পাস হয়। বিলটি কার্যকর হতে এখন সিনেটের অনুমোদন পেতে হবে। এরপরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই বিলে সাক্ষর করলে এটি পরিপূর্ণ আইনে পরিণত হবে এবং সাথে সাথেই বন্ধ হবে টিকটক।
সটস ভিডিওর নেটওর্য়াক টিকটকের ওপর চীনের প্রভাব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা বেশ কিছুটা উদ্বিগ্ন। এটির কারণ হলো এর মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স চীনের রাজধানি বেইজিং এ। টিকটকের এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়ক একটি কারণ হয়ে পরেছে। ধারনা করা হচ্ছে টিকটক প্রতিষ্ঠানটি চীনের কর্মকর্তাদের কাছে এর ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিলটি উত্থাপনকারীদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন আমেরিকার রিপাবলিকান সদস্য মাইক গল্লাগহার। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রণ করে কিংবা তাদের মালিকানাধীন এমন কোনো প্রভাবশালী সংবাদ প্ল্যাটফরমের বিষয়ে কোনোধরনের জাতীয় ঝুঁকি নেবে না যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
তবে টিকটক নিয়ন্ত্রকদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ কোটি ব্যবহারকারীর ডেটা চীনের বাইটড্যান্স কর্মীদের কাছ থেকে যেন বন্ধ করা হয় তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি তদন্তে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক এবং চীনের বাইটড্যান্সের মধ্যে অনানুষ্ঠানিকভাবে ডাটা শেয়ার করার সিস্টেমটি ‘ত্রুটিপূর্ণ’ ছিলো। এর ফলে উল্লেখযোগ্য অনেক ব্যক্তিদের তথ্যও অরক্ষিত হয় পড়েছিল। যেমন চীনের বাইটড্যান্স কর্মীরা তাদের উৎসগুলো খুঁজে বের করার জন্য একজন সাংবাদিকের তথ্যে প্রবেশ করেছিল, যা তৎসময়ে বেশ উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
জানা গেছে বুধবার ভোটের পরে টিকটকের একজন মুখপাত্র এই বিলে ‘নিষেধাজ্ঞার’ মাধ্যমে পথ বন্ধ করে দেওয়ায় আইনপ্রণেতাদের অভিযুক্ত করেছেন। এটিকে তারা ‘গোপন’ প্রক্রিয়া বলে অভিহিত করেছেন।
প্রযুক্তির খবর নিয়ে এই সংবাদটি আপনাদের কেমন লেগেছে তা নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।